মানিক ভুঁইয়া (পাশা)জেলা প্রতিনিধি নাটোরঃ
নাটোর ২ আসনের মানোনীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শফিকুল ইসলাম শিমুলের বিরুদ্ধে নাটকীয় জিডির কোন ভাবে সত্যতা মেলাতে পারেনি রাজশাহী নগর পুলিশ।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজশাহী নগর পুলিশের একটি সূত্র রাজশাহী মডেল প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের জানান গত জুলাই মাসের ২৯ তারিখে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর সুজিত কুমার সরকার নাটোর (২) আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শফিকুল ইসলাম শিমুলের নামে হুমকির অভিযোগ করেন কিন্ত তার জিডির কোন প্রকার সত্যতা মিলেনি।রাজশাহী নগর পুলিশ বলেন আসলে প্রথম থেকেই এই বিষয়টি নিয়ে আমাদের সন্দেহ ছিল যে, একজন সম্মানি মানুষের নামে এমন অভিযোগ উঠানোর বিষয় নিয়ে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হবে কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে নগর পুলিশের সূত্রটি বলেন এই বিষয় নিয়ে উর্ধতন কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে পরবর্তীতে সেটিও জানানো হবে।
তবে নাটোর জেলা ব্যাপি মুখে মুখে রব উঠেছে জাতীয় সংসদ সদস্য শিমুলের রাজনৈতিক কেরিয়্যার নষ্ট করার পেছনে যারা এই কাজ করছে তাদের চিহ্নিত করে পদক্ষেপ গ্রহন করা জরুরী বলে মনে করছেন আওয়ামী ভক্ত নাটোরবাসি।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর সুজিত কুমার সরকার কে দিয়ে এভাবে যারা পরিকল্পিত নোংরা ঘটনার জন্ম দিতে পারে তারা দলের জন্য কতটা কালপিট সেই চিন্তায় ও হিমসিম খাচ্ছেন কেন্দ্রীয় নেতাদের মাঝে।একটি বিশেষ সূত্রে জানাযায়, বাংলাদেশ আওয়ামিলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি এমপি,শিমুলের সাথে একের পর এক নোংরা এমন পরিকল্পনা করে যাচ্ছে শুধু মাত্র আমাদের চোখে ছোট করার জন্য কিন্ত বাংলাদেশ আওয়ামিলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি এটা বুঝে ফেলেছেন যে ভুল হলে একবার কি দুই বার হতে পারে কিন্ত প্রতিনিয়ত শিমুলের বিরূদ্ধে নোংরা ঘটনার জন্ম দিয়ে নাটোরে শিমুল কে ছোট করা হয় নাই আ”লীগের সন্মান হানি করছেন অতিতের নৌকার বিরোধীরা।
নাটোরের উপজেলা গুলোতে কিভাবে এম পি শিমুল নিজের মেধায় নৌকা প্রতিককে জয়ী করার লক্ষে কাজ করেছে এইটা নৌকা বিরোধীরা বিহীন উপর লেবেলের দলীয় নেতা কর্মীরাদের জানা। মানুষের মুখে মুখে রব উঠেছে নাটোর জেলা আওয়ামীলীগের একটি সিন্ডিকেট মহল ব্যবহার করছে এম পি শিমুলকে বিতর্কিত করে তুলতে।আর তাদের এই নোংরামু করার সাহস দিচ্ছে নাটোর জেলার আওয়ামী লীগের প্রভাব শালি একটি কুচক্রী মহল। যাদের বিরুদ্ধে রিতিমত নৌকা বিরোধী কার্যক্রমের অভিযোগ রয়েছে এমন কি কয়েকটি দলীয় জনসভায় নৌকার বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়ে তারা পুর্বে আলোচনায় এসেছিলেন। তাদের বিরুদ্ধে দলের উচ্চপর্যায়ে নানা অভিযোগ রয়েছে বিষয়টির নমুনা স্বরুপ DBC চ্যানেলে বলেছেন তাদের সময় মতো টিক ধরা হবে আর সেই দিক ফলো করে এমপি, শিমুল ঐ দলের ঘাতকদের চোখে হয়ে উঠেছেন শত্রু তারা ভেবে আছে আগামী সংসদ নির্বাচনে শিমুল মন্ত্রী হবেন তাই তাকে ঠেকাতে চলছে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র।
তিনি বলেন দলের দূরদিনে নাটোরে আওয়ামী ছাতা হিসেবে ছিলেন সেটি নেত্রীর নিকট ফাইল রয়েছে। পুর্বের দুলু বাহীনি সাবেক ক্রীড়া মন্ত্রীর রাজনীতিক জীবন তার ছেলের কর্মকান্ড নাটোর বাসির নিকট স্পষ্ট শুধু নাটোর (২) আসন নয় পুরো নাটোর জেলাকে দলীয় পাখা দিয়ে আগলিয়ে রাখার কারিগর হিসেবে এম পি শিমুলকে দেখছেন সাধারণ মানুষরা। একজন এমপি হয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক পদের যে গুরুত্বপুর্ন মর্যাদা তিনি রাখেন সেটি নাটোর বাসির জন্য আশীর্বাদ হিসেবে দেখছেন সুশীল সমাজের মানুষ।তবে এই সিন্ডিকেট গ্রুপ নাটোরে দলের নাম বিক্রি করে ক্ষেতে পারছেন না কথাও ।আর এই মহলের ৭০% বিএনপির সহচর এটা শুধু নাটোরবাসি না নাটোর জেলার মুজিব ভক্ত সৈনিকদের অজানা নয়।
আলহাজ্ব শফিকুল ইসলাম শিমুল এম পি আগামীতে সংসদ নির্বাচিত হলে তিনি মন্ত্রী হিসেবে নাটোর বাসীকে চমক উপহার দিবেন এই বিষয়টি যেন কিছুতেই মেনে নিতে পারছেনা সিন্ডিকেটে মহলের আওয়ামী বিরোধীর এক অংশের নেতা কর্মীরা। প্রকৃত নৌকা প্রতিককে যারা শ্রদ্ধা করে তারা কখনো অনিয়মের সাথে জড়িত সিন্ডিকেট কে সমর্থন করে না।
আলহাজ্ব শফিকুল ইসলাম শিমুল এম পির কাছে সকল ষড়যন্ত্রে বিষয়ে জান্তে চাইলে সংক্ষিপ্ত ভাবে বলেন, সারা বাংলায় ছরিয়ে আছে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুর শত্রু ”খন্দকার-মোশতাকের বংশ ধর” আমার পিছে লেগে কনো লাভ হবেনা কারন নাটোরবাসি যতদিন আমাকে ভালবাসবে হাতে গনা গুটি কয়েক”খন্দকার-মোশতাকের বংশ ধর” আমার কিছু করতে পারবেনা।তবে একটি কথা বলেন আমার পিছনে পরে না থেকে দলের পিছনে সময় দেন, তাতে দল আর গতিশীল হবে।